ডলুবাড়ি -কেকমাছড়া রাস্তার কাজ হচ্ছে নিম্নমানের। শুরু থেকেই রাস্তার কাজের গুণগতমান ছিল নিম্নমানের, বহুবার এলাকাবাসীরা অভিযোগ করলেও আমবাসা পূর্ত দপ্তর এলাকাবাসীর অভিযোগ শুনেননি। ডলুবাড়ি থেকে কেকমাছড়ার কাজটি শুরু হয়েছিল গত এক বছর আগে, কাজটি পেয়েছিল আগরতলার ঠিকেদার উত্তম পাল, গত এক বছর ধরে কিছু কিছু কাজ করে উধাও হয়ে যায় তিনি। তারপর সংবাদ মাধ্যমের দারস্ত হয়েছিল এলাকার কাউন্সিলর সহ এলাকাবাসী। খবরের জেরে কিছুদিন আগে থেকে এই রাস্তাটির কাজ পুনরায় শুরু হয়। কিন্তু রাস্তাটির কাজ চলছে নিম্নমানের। কাজের বরাদ্ধে যতটুকু পিচ ঢালাই ধরা আছে তা করছে না ঠিকেদার। যার ফলে রাস্তার বিভিন্ন জায়গায় কাজ করে আসার সাথে সাথেই পিচ উঠে যাচ্ছে, সোমবার এলাকার লোকজন নিম্নমানের কাজের বিরুদ্ধে সরব হয়, পূর্ত দপ্তরের ইঞ্জিনিয়ার ছুটে আসে ঘটনাস্থলে, উনার সামনেই এলাকার লোকজন নিম্নমানের কাজের অভিযোগ তুলে এবং পিচ ঢালাই রাস্তার বেহাল অবস্থা তুলে ধরেন। পিচ ঢালাই হওয়ার দুদিন পরই পিচ ঢালাই উঠে যাচ্ছে রাস্তা থেকে। ইঞ্জিনিয়ারকে সাথে নিয়ে এলাকাবাসীরা রাস্তার বেহাল কাজের চিত্র তুলে ধরেন। এদিকে আমবাসা পূর্ত দপ্তরে এই কাজের বিষয়ে অভিযোগ করলেও পূর্ত দপ্তরের আধিকারিকরা ঠিকাদারকে সঠিক কাজ করার নির্দেশ দিচ্ছেন না, যার ফলে ঠিকেদার কাজের সাইডে আসছেন না বললেই হয়। এদিকে ইঞ্জিনিয়ার ও রাস্তার কাজটি সঠিকভাবে হচ্ছে কিনা এবং রাস্তার কাজ চলাকালীন এই রাস্তাটি পরিদর্শনে আসেনি, যার ফলে ঠিকাদারের নিয়োগ করা ম্যানেজার রাস্তার কাজটি নিম্নমানের করে নিচ্ছে।
এখন দেখার বিষয় এলাকাবাসীর অভিযোগের পর রাস্তার কাজ সঠিকভাবে হয় কিনা।
ডলুবাড়ি -কেকমাছড়া রাস্তার কাজ হচ্ছে নিম্নমানের। শুরু থেকেই রাস্তার কাজের গুণগতমান ছিল নিম্নমানের, বহুবার এলাকাবাসীরা অভিযোগ করলেও আমবাসা পূর্ত দপ্তর এলাকাবাসীর অভিযোগ শুনেননি। ডলুবাড়ি থেকে কেকমাছড়ার কাজটি শুরু হয়েছিল গত এক বছর আগে, কাজটি পেয়েছিল আগরতলার ঠিকেদার উত্তম পাল, গত এক বছর ধরে কিছু কিছু কাজ করে উধাও হয়ে যায় তিনি। তারপর সংবাদ মাধ্যমের দারস্ত হয়েছিল এলাকার কাউন্সিলর সহ এলাকাবাসী। খবরের জেরে কিছুদিন আগে থেকে এই রাস্তাটির কাজ পুনরায় শুরু হয়। কিন্তু রাস্তাটির কাজ চলছে নিম্নমানের। কাজের বরাদ্ধে যতটুকু পিচ ঢালাই ধরা আছে তা করছে না ঠিকেদার। যার ফলে রাস্তার বিভিন্ন জায়গায় কাজ করে আসার সাথে সাথেই পিচ উঠে যাচ্ছে, সোমবার এলাকার লোকজন নিম্নমানের কাজের বিরুদ্ধে সরব হয়, পূর্ত দপ্তরের ইঞ্জিনিয়ার ছুটে আসে ঘটনাস্থলে, উনার সামনেই এলাকার লোকজন নিম্নমানের কাজের অভিযোগ তুলে এবং পিচ ঢালাই রাস্তার বেহাল অবস্থা তুলে ধরেন। পিচ ঢালাই হওয়ার দুদিন পরই পিচ ঢালাই উঠে যাচ্ছে রাস্তা থেকে। ইঞ্জিনিয়ারকে সাথে নিয়ে এলাকাবাসীরা রাস্তার বেহাল কাজের চিত্র তুলে ধরেন। এদিকে আমবাসা পূর্ত দপ্তরে এই কাজের বিষয়ে অভিযোগ করলেও পূর্ত দপ্তরের আধিকারিকরা ঠিকাদারকে সঠিক কাজ করার নির্দেশ দিচ্ছেন না, যার ফলে ঠিকেদার কাজের সাইডে আসছেন না বললেই হয়। এদিকে ইঞ্জিনিয়ার ও রাস্তার কাজটি সঠিকভাবে হচ্ছে কিনা এবং রাস্তার কাজ চলাকালীন এই রাস্তাটি পরিদর্শনে আসেনি, যার ফলে ঠিকাদারের নিয়োগ করা ম্যানেজার রাস্তার কাজটি নিম্নমানের করে নিচ্ছে।
এখন দেখার বিষয় এলাকাবাসীর অভিযোগের পর রাস্তার কাজ সঠিকভাবে হয় কিনা।